Menu |||

কৈশরের স্বাস্থ্য সচেতনতা

সব বয়সের জন্য চায় স্বাস্থ্য  সচেতনতা।
 শিশু ও বৃদ্ধদের যেমন খাবার ও শরীরের  যত্ন  জরুরি, ঠিক তেমনি কিশোরদের জন্যও চায়  স্বাস্থ্য সচেতনতা।
 শুধু সুস্বাদু খাবার খেলেই চলবেনা, কিশোর-কিশোরীদের জানতে হবে কোন খাবারে কোন ধরনের পুষ্টি কতটুকু, কোন খাবারটা কতোটা জরুরি।
শৈশব, কৈশর, প্রাপ্তবয়স্ক, বৃদ্ধ অবস্থাতে একেক বয়সে খাবারের চাহিদা থাকে একেক রকম। কিশোর বয়সে  কিশোর-কিশোরীরা যদি প্রয়োজন বুঝে খাবার খেতে পারে, তাহলে তাদের পুষ্টি, বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশে সহায়ক ভূমিকা হবে।
 রোগ-জীবাণু থেকেও তারা দূরে থাকতে পারবে। নিজেকে সুস্থ-সবল হিসেবে গড়তে পারবে।
গরু, খাসি, মুরগির মাংসে যে আমিষ থাকে, তাকে বলে প্রাণিজ আমিষ।
আর শস্য জাতীয় উৎস থেকে যে আমিষ পাওয়া যায়, তাকে বলে উদ্ভিদজ আমিষ বা প্রোটিন। দুই ধরনের আমিষই আমাদের দেহের জন্য ভীষণ উপকারী।
  কিশোর-কিশোরীরা কিছু স্বাস্থ্য সচেতনতা অবলম্বন করলে, পুষ্টিসমৃদ্ধ  খাবার খেলে, রোগ-জীবাণু থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
কিশোর স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য কিছু চর্চা গড়ে তোলা দরকার। যেমন ঃ
(১) মাছ, মাংস, শাক সবজি ভীষণ জরুরি
অনেকেই গরুর মাংস পছন্দ করে, আবার অনেকে খাসির মাংস খেতে চায়না। দুই ধরনের মাংসই খাওয়া উচিত। বাড়ন্ত বয়সে পুষ্টিকর খাবার দরকার হয় খুব বেশি। দুই ধরনের মাংসতেই রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আমিষ, ক্যালরি, খনিজলবণ ও স্নেহ পদার্থ।
 অনেকেই আবার শুধু মাংস খেতে পছন্দ করে, শাক-সবজি পছন্দ করেনা। শাক-সবজিও খেতে হবে। শুধুমাত্র মাংস কোষ্ঠকাঠিন্য তৈরি করবে। খাবার হজমে সমস্যা হবে। মাসের পর মাস মাংস ফ্রিজে সংরক্ষণ না করে, যতো তাড়াতাড়ি টাটকা অবস্থাতে খেয়ে ফেলা যায়, ততোই ভালো। টাটকা খাওয়াটা শুধু মাংসের জন্য নয়, সব খাবারের জন্য উপযোগী।
মাংসের পাশাপাশি মাছ, বিশেষত ছোট মাছ, সব ধরণের শাক সবজিও খেতে হবে।
(২) চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে:
যেসব কিশোর-কিশোরী বয়স অনুযায়ী অধিক ওজন সম্পন্ন তাদের অতিরিক্ত তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার অতিমাত্রায় না খাওয়াই ভালো।
 কিশোর বয়সে সব ধরনের খাবার দরকার। কিন্তু তারপরেও চিন্তা ভাবনা করতে হবে। যাদের বাবা-মার উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস রয়েছে তারা মাত্রাতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস, অতিমাত্রায় ফাস্টফুড, আইসক্রিম, মিষ্টি খাবারের পরিমাণ কিশোর অবস্থা থেকেই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
মাংস খাবার সঙ্গেসঙ্গেই দুধ বা আইসক্রিম খাওয়া অনুচিত। দুধ মানে উচ্চমাত্রার প্রোটিন। আর দুধের থেকে মাংসতে প্রোটিন আরো বেশি।
 দুই ধরনের প্রোটিন একসঙ্গে হলে অনেকের হজমের সমস্যা হয়। তাই মাংস খাবার পর কিছু সময় বাদ দিয়ে দুধ জাতীয় খাবার খাওয়া ভালো।
৩. কলিজা নিয়মিত খাওয়া উচিত:
কলিজাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রণ আছে। আয়রণ হলো রক্ত তৈরির প্রধান উৎস। তাই শুধু কুরবানির ঈদে নয়, সারাবছর কলিজা খাওয়া উচিত।
 কিশোর-কিশোরীদের দেহের অভ্যন্তরীণ গঠনের জন্য আয়রণ যথাযথ পরিমাণে দরকার।
 যেসব পরিবারের মানুষজনের মাঝে রক্ত শূণ্যতার ইতিহাস থাকে, তাদেরকে কলিজা, ডালিম, কচুরশাক, কচুরলতি, কাঁচাকলা নিয়মিত খাওয়া উচিত। যারা নিয়মিত খেলাধুলা, নাচ, কারাতে, জুডো খেলে তাদের নিয়মিত মাংস, কলিজা, সব ধরনের শাক সবজি খাওয়া দরকার।
৪. পানি পান করতে হবে নিয়মিত:
প্রতিদিন এক থেকে দেড় লিটার পানি অবশ্যই পান করতে হবে।
৫. মগজ, ভুড়ি, পায়া ভীষণ ক্যালরি সম্পন্ন খাবার:
অনেকেই এই খাবার গুলো পছন্দ করেনা। কিন্তু এসব খাবার ভীষণ পুষ্টিকর। শিশু-কিশোরদের জন্য দরকারি। ‘পায়া’ খাবারটি তৈরি হয় গরু-ছাগলের পা দিযে।
 পায়া বা নিহারীতে ক্যালসিয়াম, খনিজ লবণ থাকে। কিশোর বয়সে দাঁত, হাঁড়, চুল, নখ, ত্বক ভালো রাখার জন্য এই খাবার যথেষ্ট উপকারী।
৬. পারিবারিক কাজ, নিয়মিত দাঁত ব্রাশ ভীষণ জরুরি:
করোনা ভাইরাসের জন্য সব বাসাতেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা  বজায় রাখতে যেয়ে  কাজের পরিমান বেড়ে গেছে ।
পিতামাতা কে পারিবারিক কাজে সহযোগিতা করার অভ্যাস কিশোর বয়স থেকেই হওয়া উচিত। পারিবারিক কাজগুলোর মাধ্যমে ব্যায়াম হয়।
 হাড়ের সঠিক বর্ধনের জন্য ব্যায়াম, খেলাধুলা ভীষণ জরুরি। আর সেই সঙ্গে চাই নিয়মিত দাঁতব্রাশ।
 মাংস, মিষ্টি খাবার, কোমল পানীয় পান করার পর নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা উচিত। সামান্য কিছু সতর্কতা কিশোর-কিশোরীদের করবে আরো বেশি সুস্থ-সবল।
যাদের কে ঠান্ডা জনিত ওষুধ নিয়মিত খেতে হয়, থাইরয়েড-এর জন্য ওষুধ লাগে, তাদের অভিভাবকেরা  সঠিক পরিমাণে ওষুধ কিনে রাখবেন।
 ফার্স্ট এইড বক্স বাসাতে হাতের কাছে রাখবেন।
৭) বাসার বাইরে নিয়মিত ফেস মাস্ক পড়তে হবে। করোনা ভাইরাসের স্বাস্থ্যবিধিগুলো মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে।
৮) কিশোর বয়স থেকেই ধর্ম কর্ম ভীষণ জরুরি। ধর্ম কর্ম কিশোর কিশোরীদের কে মন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।
ফারহানা মোবিন
লেখক চিকিৎসক ও উপস্থাপিকা
Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» কুয়েতে মুরাদুল হক চৌধুরীকে সম্মাননা

» তাপপ্রবাহ: প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা

» মালয়েশিয়ায় ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন

» কুয়েতে সংবর্ধিত হলেন মুরাদুল হক চৌধুরী

» সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঝড়বৃষ্টিতে মৃত বেড়ে ৪

» তাপদাহ: প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধের নির্দেশ

» কুয়েতে প্রবাসী নারীদের সংগঠন উদযাপন করেছে পহেলা বৈশাখ

» কুয়েত বাংলাদেশ কমিউনিটির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

» কুয়েতে বাংলাদেশ ভবনে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে প্রবাসীদের শুভেচ্ছা বিনিময়

» মালয়েশিয়ার মিনি ঢাকায় ‘রেস্টুরেন্ট মনির ভাই’ উদ্বোধন

Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
,

কৈশরের স্বাস্থ্য সচেতনতা

সব বয়সের জন্য চায় স্বাস্থ্য  সচেতনতা।
 শিশু ও বৃদ্ধদের যেমন খাবার ও শরীরের  যত্ন  জরুরি, ঠিক তেমনি কিশোরদের জন্যও চায়  স্বাস্থ্য সচেতনতা।
 শুধু সুস্বাদু খাবার খেলেই চলবেনা, কিশোর-কিশোরীদের জানতে হবে কোন খাবারে কোন ধরনের পুষ্টি কতটুকু, কোন খাবারটা কতোটা জরুরি।
শৈশব, কৈশর, প্রাপ্তবয়স্ক, বৃদ্ধ অবস্থাতে একেক বয়সে খাবারের চাহিদা থাকে একেক রকম। কিশোর বয়সে  কিশোর-কিশোরীরা যদি প্রয়োজন বুঝে খাবার খেতে পারে, তাহলে তাদের পুষ্টি, বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশে সহায়ক ভূমিকা হবে।
 রোগ-জীবাণু থেকেও তারা দূরে থাকতে পারবে। নিজেকে সুস্থ-সবল হিসেবে গড়তে পারবে।
গরু, খাসি, মুরগির মাংসে যে আমিষ থাকে, তাকে বলে প্রাণিজ আমিষ।
আর শস্য জাতীয় উৎস থেকে যে আমিষ পাওয়া যায়, তাকে বলে উদ্ভিদজ আমিষ বা প্রোটিন। দুই ধরনের আমিষই আমাদের দেহের জন্য ভীষণ উপকারী।
  কিশোর-কিশোরীরা কিছু স্বাস্থ্য সচেতনতা অবলম্বন করলে, পুষ্টিসমৃদ্ধ  খাবার খেলে, রোগ-জীবাণু থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
কিশোর স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য কিছু চর্চা গড়ে তোলা দরকার। যেমন ঃ
(১) মাছ, মাংস, শাক সবজি ভীষণ জরুরি
অনেকেই গরুর মাংস পছন্দ করে, আবার অনেকে খাসির মাংস খেতে চায়না। দুই ধরনের মাংসই খাওয়া উচিত। বাড়ন্ত বয়সে পুষ্টিকর খাবার দরকার হয় খুব বেশি। দুই ধরনের মাংসতেই রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আমিষ, ক্যালরি, খনিজলবণ ও স্নেহ পদার্থ।
 অনেকেই আবার শুধু মাংস খেতে পছন্দ করে, শাক-সবজি পছন্দ করেনা। শাক-সবজিও খেতে হবে। শুধুমাত্র মাংস কোষ্ঠকাঠিন্য তৈরি করবে। খাবার হজমে সমস্যা হবে। মাসের পর মাস মাংস ফ্রিজে সংরক্ষণ না করে, যতো তাড়াতাড়ি টাটকা অবস্থাতে খেয়ে ফেলা যায়, ততোই ভালো। টাটকা খাওয়াটা শুধু মাংসের জন্য নয়, সব খাবারের জন্য উপযোগী।
মাংসের পাশাপাশি মাছ, বিশেষত ছোট মাছ, সব ধরণের শাক সবজিও খেতে হবে।
(২) চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে:
যেসব কিশোর-কিশোরী বয়স অনুযায়ী অধিক ওজন সম্পন্ন তাদের অতিরিক্ত তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার অতিমাত্রায় না খাওয়াই ভালো।
 কিশোর বয়সে সব ধরনের খাবার দরকার। কিন্তু তারপরেও চিন্তা ভাবনা করতে হবে। যাদের বাবা-মার উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস রয়েছে তারা মাত্রাতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস, অতিমাত্রায় ফাস্টফুড, আইসক্রিম, মিষ্টি খাবারের পরিমাণ কিশোর অবস্থা থেকেই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
মাংস খাবার সঙ্গেসঙ্গেই দুধ বা আইসক্রিম খাওয়া অনুচিত। দুধ মানে উচ্চমাত্রার প্রোটিন। আর দুধের থেকে মাংসতে প্রোটিন আরো বেশি।
 দুই ধরনের প্রোটিন একসঙ্গে হলে অনেকের হজমের সমস্যা হয়। তাই মাংস খাবার পর কিছু সময় বাদ দিয়ে দুধ জাতীয় খাবার খাওয়া ভালো।
৩. কলিজা নিয়মিত খাওয়া উচিত:
কলিজাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রণ আছে। আয়রণ হলো রক্ত তৈরির প্রধান উৎস। তাই শুধু কুরবানির ঈদে নয়, সারাবছর কলিজা খাওয়া উচিত।
 কিশোর-কিশোরীদের দেহের অভ্যন্তরীণ গঠনের জন্য আয়রণ যথাযথ পরিমাণে দরকার।
 যেসব পরিবারের মানুষজনের মাঝে রক্ত শূণ্যতার ইতিহাস থাকে, তাদেরকে কলিজা, ডালিম, কচুরশাক, কচুরলতি, কাঁচাকলা নিয়মিত খাওয়া উচিত। যারা নিয়মিত খেলাধুলা, নাচ, কারাতে, জুডো খেলে তাদের নিয়মিত মাংস, কলিজা, সব ধরনের শাক সবজি খাওয়া দরকার।
৪. পানি পান করতে হবে নিয়মিত:
প্রতিদিন এক থেকে দেড় লিটার পানি অবশ্যই পান করতে হবে।
৫. মগজ, ভুড়ি, পায়া ভীষণ ক্যালরি সম্পন্ন খাবার:
অনেকেই এই খাবার গুলো পছন্দ করেনা। কিন্তু এসব খাবার ভীষণ পুষ্টিকর। শিশু-কিশোরদের জন্য দরকারি। ‘পায়া’ খাবারটি তৈরি হয় গরু-ছাগলের পা দিযে।
 পায়া বা নিহারীতে ক্যালসিয়াম, খনিজ লবণ থাকে। কিশোর বয়সে দাঁত, হাঁড়, চুল, নখ, ত্বক ভালো রাখার জন্য এই খাবার যথেষ্ট উপকারী।
৬. পারিবারিক কাজ, নিয়মিত দাঁত ব্রাশ ভীষণ জরুরি:
করোনা ভাইরাসের জন্য সব বাসাতেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা  বজায় রাখতে যেয়ে  কাজের পরিমান বেড়ে গেছে ।
পিতামাতা কে পারিবারিক কাজে সহযোগিতা করার অভ্যাস কিশোর বয়স থেকেই হওয়া উচিত। পারিবারিক কাজগুলোর মাধ্যমে ব্যায়াম হয়।
 হাড়ের সঠিক বর্ধনের জন্য ব্যায়াম, খেলাধুলা ভীষণ জরুরি। আর সেই সঙ্গে চাই নিয়মিত দাঁতব্রাশ।
 মাংস, মিষ্টি খাবার, কোমল পানীয় পান করার পর নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা উচিত। সামান্য কিছু সতর্কতা কিশোর-কিশোরীদের করবে আরো বেশি সুস্থ-সবল।
যাদের কে ঠান্ডা জনিত ওষুধ নিয়মিত খেতে হয়, থাইরয়েড-এর জন্য ওষুধ লাগে, তাদের অভিভাবকেরা  সঠিক পরিমাণে ওষুধ কিনে রাখবেন।
 ফার্স্ট এইড বক্স বাসাতে হাতের কাছে রাখবেন।
৭) বাসার বাইরে নিয়মিত ফেস মাস্ক পড়তে হবে। করোনা ভাইরাসের স্বাস্থ্যবিধিগুলো মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে।
৮) কিশোর বয়স থেকেই ধর্ম কর্ম ভীষণ জরুরি। ধর্ম কর্ম কিশোর কিশোরীদের কে মন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।
ফারহানা মোবিন
লেখক চিকিৎসক ও উপস্থাপিকা
Facebook Comments Box


এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (সন্ধ্যা ৭:১৬)
  • ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)

Exchange Rate

Exchange Rate EUR: বৃহঃ, ২৫ এপ্রি.

সর্বশেষ খবর



Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Bangladesh Office

Director. Rumi Begum
Adviser. Advocate Koyes Ahmed
Desk Editor (Dhaka) Saiyedul Islam
44, Probal Housing (4th floor), Ring Road, Mohammadpur,
Dhaka-1207. Bangladesh
Contact: +8801733966556 / +8801920733632

Email Address

agrodristi@gmail.com, agrodristitv@gmail.com

Licence No.

MC- 00158/07      MC- 00032/13

Design & Devaloped BY Popular-IT.Com
error: দুঃখিত! অনুলিপি অনুমোদিত নয়।