
করোনা কালীণ সময়ে যে সকল প্রবাসীরা দেশে আটকা পড়েছিলেন তারা দুবাই এবং তুর্কি ট্রানজিট হয়ে এসেছে কুয়েত। প্রবাসে থাকা কিছু সংখ্যক ফেসবুক পেইজ এডমিন ও ইউটিউবার প্রথমে আতংক ছড়ায়, তা দেখে প্রবাসীরা ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে ইনবক্সে তাদের কাছে সঠিক এজেন্সির সন্ধ্যান চায়। সেসময় সোশ্যাল যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউবে কিছু সংখ্যক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ও ট্রাভেল এজেন্সী দালালের ভূমিকা নেয়।
এজেন্সি এবং প্রবাসী উভয় পক্ষ থেকে কমিশন নিয়েছে এমন অভিযোগ ও তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তখন প্রতারণার আয়ের টাকা “দিনার”ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্ধে বিভক্ত হয়ে যায় এক এডমিন ও ইউটিউবার গ্রুপ সদস্যদের ইউনিটি।
অনেকের অভিযোগ, পেইজের লাইক, চ্যানেলে সাস্ক্রাইবার বাড়ানোর জন্য অনেক সময় মিথ্যা ও গুজব তথ্য প্রচার করতে দেখা যায় কিছু পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেল থেকে।
পেইজ এডমিন ও ইউটিউবারদের কাছে সহযোগিতা চেয়ে প্রতারিত হয়েছেন এমন ঘটনার তথ্য প্রমাণও আছে বলে দাবি করেন প্রবাসীরা।
অশ্লীলতায়ও পিছিয়ে ছিল না ওই চক্রটি।
নারী ঘটিত ঝামেলা গুলো ভিআইপি রুম পর্যন্ত গড়িয়েছে।
সম্প্রতি কুয়েত থেকে ইউরোপ যাওয়া তেমনি এক ইউরোপ প্রবাসী চালানী ও ডিএসএলআর ক্যামেরা পৌছে দেওয়ার কথা বলে সেটা না দিয়ে রেখে নিজেই রেখে দিয়েছে এমন অভিযোগ রয়েছে পেইজ এডমিনের বিরুদ্ধে।
অনেকে মনে করেন যে, করোনাকালীন সময়ে টিকেট কমিশনের মতো ইউরোপের নতুন ফাঁদ! পেতে বসেছে কিছু পেইজের এডিমিন ও ইউটিউবার।
যা একটা পেইজের প্রবাসীদের মন্তব্য দেখে বুঝা যায়।প্রথমে উপদেশমূলক ও আবেগময় পোস্ট দিয়ে অভিভাবক সেজে সঠিক পথ দেখানোর নামে আবারও নতুন ধান্দা ইউরোপের ভিসা দালালী ব্যবসায়। অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারিত না হয়ে নিজেই যাছাই বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিন।আবেগ থাকা ভালো অতি আবেগে বিবেক লোভ পায় তখন লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি হয়।পরামর্শ সোশ্যাল যোগাযোগ মাধ্যম বিশ্লেষকদের।