Menu |||

দাপুটে জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।

এটি মাশরাফি বিন মুর্তজার দলের টানা চতুর্থ ওয়ানডে সিরিজ জয়। এর আগে জিম্বাবুয়ে, পাকিস্তান ও ভারতকে হারায় স্বাগতিকরা।

দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের ২৩ ওভার শেষে বৃষ্টি নামলে প্রায় তিন ঘণ্টা খেলা বন্ধ থাকে। পরে খেলা শুরু হলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য নেমে আসে ৪০ ওভারে।

বুধবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৬৮ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৭০ রান। তামিম-সৌম্যর দৃঢ়তায় ২৬ ওভার ১ বলে এক উইকেট হারিয়ে সেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা।

২০০৬ সালে একবার করে জিম্বাবুয়ে ও কেনিয়াকে ৯ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের কোনো ৫০ রানের উদ্বোধনী জুটি ছিল না। তামিম-সৌম্য অষ্টম ওভারেই দলের সেই অপূর্ণতা দূর করেন। পাকিস্তান, ভারতের বিপক্ষে আগের দুই সিরিজে একটি করে শতরানের জুটি গড়া সৌম্য-তামিম আবার সেই কৃতিত্ব গড়েন।

ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন আগের ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় সৌম্য। প্রথম ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় কাগিসো রাবাদার ওপর শুরু থেকেই চড়াও হন তিনি।

চতুর্থ ওভারেই রাবাদার বলে পয়েন্ট ও কাভারের মাঝখান দিয়ে চার হাঁকান সৌম্য, ফিল্ডাররা জায়গা থেকে নড়তেই পারেননি। অষ্টম ওভারে রাবাদার বলে টানা তিনটি চার তুলে নেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।

দক্ষিণ আফ্রিকার দুই সেরা বোলার ইমরান তাহির ও মর্নে মরকেলের প্রথম ওভারে একটি করে চার হাঁকিয়ে সৌম্য জানান দেন, তাকে থামানো কঠিনই হবে। অতিথিরা সেই কাজটি যখন করতে পারলেন জয় থেকে বাংলাদেশ তখন মাত্র ১৬ রান দূরে।

দলকে দারুণ জয়ের দিকে নিয়ে গেলেও এই ব্যাটসম্যানকে ফিরতে হয় কিছুটা হতাশা নিয়ে। মাত্র ১০ রানের জন্য শতক পাননি তিনি।

ইমরান তাহিরের বলে সৌম্য শর্ট কাভারে হাশিম আমলার হাতে ধরা পড়লে নীরবতা নেমে আসে দর্শকে পূর্ণ স্টেডিয়ামে। ৯০ রান করতে ৭৫ বল খেলেন সৌম্য। তার আগ্রাসী ইনিংসটি ১৩টি চার ও একটি ছক্কা সমৃদ্ধ।

সৌম্যর রুদ্র মূর্তির সামনে অসহায় অতিথিরা তামিমকে আক্রমণের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শুরু থেকেই দেখেশুনে খেলা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান প্রতিপক্ষকে কোনো সুযোগ দেননি। প্রান্ত বদল করে খেলার দিকেই মনোযোগী ছিলেন তিনি।

সৌম্যর বিদায়ের পর আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেন তামিম। শেষ পর্যন্ত ৬১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। তার ৭৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ৭টি চারে।

২৭তম ওভারের প্রথম বলে মিডউইকেট দিয়ে চার হাঁকিয়ে লিটন দাস জয় এনে দেওয়ার সময় বাংলাদেশ ইনিংসের ৮৩ বল বাকি!

এর আগে আঁটসাঁট বোলিংয়ের পুরস্কারটা শুরুতেই পেয়ে যায় বাংলাদেশ। মুস্তাফিজুর রহমানের ভালো একটি বলে বোল্ড হয়ে যান কুইন্টন ডি কক।

চাপ বাড়াতে ষষ্ঠ ওভারেই সাকিবকে বোলিংয়ে আনেন মাশরাফি। নিজের দ্বিতীয় ওভারেই ফাফ দু প্লেসিকে ফিরিয়ে দেন সাকিব। বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডারের বলে সুইপ করতে গিয়ে মুশফিকুর রহিমের গ্লাভসবন্দি হন দু প্লেসি।

টানা পাঁচ ওভারের প্রথম স্পেলের শেষ ওভারে আবার আঘাত হানেন সাকিব। দ্বাদশ ওভারে তার বলে সাব্বির রহমানের হাতে একবার জীবন পান আমলা। তবে পরের ওভারেই দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ককে ফেরান সাকিব।

আমলাকে আউট করে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বোলার হিসেবে ওয়ানডেতে দুইশ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন সাকিব। একই সঙ্গে ওয়ানডের ইতিহাতে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে চার হাজার রান ও দুইশ’ উইকেটের মাইলফলকে পৌঁছান তিনি।

বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই আঘাত হানেন মাহমুদউল্লাহ। এই অফস্পিনারের বলে কট বিহাইন্ড হয়ে যান রাইলি রুশো। তার বিদায়ে অতিথিদের স্কোর দাঁড়ায় ৫০/৪। সেখান থেকে দলকে টেনে তুলেন ডেভিড মিলার-জেপি দুমিনি।

মিলার-দুমিনির বিপজ্জনক হয়ে উঠা ৬৩ রানের জুটি ভাঙার কৃতিত্ব মাশরাফির। তার বলে পয়েন্টে মিলারের দুর্দান্ত ক্যাচ তালুবন্দি করা সাব্বিরের অবদানও কম নয়। ‘কিলার’ মিলার ওয়ানডেতে মাশরাফির দুইশতম শিকার।

দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে নিজের তৃতীয় উইকেট নেন আগের দুই ওয়ানডেতে কোনো উইকেট না পাওয়া সাকিব। তার বলে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে লংঅনে সাব্বিরে ভালো ক্যাচে পরিণত হন ফারহান বেহারদিন। ৩৩ রানে তিন উইকেট নিয়ে সাকিবই বাংলাদেশের সেরা বোলার।

দ্বিতীয় ওয়ানডের মতো এবারও দারুণ এক কাটারে রাবাদাকে বোল্ড করেন মুস্তাফিজ। ইনিংসের শেষ ওভার করতে এসে কাইল অ্যাবটকে বোল্ড করে নিজের প্রথম উইকেট নেন পেসার রুবেল হোসেন। শেষ বলে সর্বোচ্চ ৫১ রান করা দুমিনিকেও আউট করেন তিনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

দক্ষিণ আফ্রিকা: ৪০ ওভারে ১৬৮/৯ (ডি কক ৭, আমলা ১৫, দু প্লেসি ৬, রুশো ১৭, মিলার ৪৪, দুমিনি ৫১, বেহারদিন ১২, রাবাদা ১, অ্যাবট ৫, মরকেল ১*; সাকিব ৩/৩৩, মুস্তাফিজ ২/২৪, রুবেল ২/২৯, মাহমুদউল্লাহ ১/২০, মাশরাফি ১/২৯)

বাংলাদেশ: ২৬.১ ওভারে ১৭০/১ (তামিম ৬১*, সৌম্য ৯০, লিটন ৫*; তাহির ১/৩৭)

ম্যাচ সেরা : সৌম্য সরকার

সিরিজ সেরা: সৌম্য সরকার

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» কুয়েতে মুরাদুল হক চৌধুরীকে সম্মাননা

» তাপপ্রবাহ: প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা

» মালয়েশিয়ায় ই-পাসপোর্ট সেবা উদ্বোধন

» কুয়েতে সংবর্ধিত হলেন মুরাদুল হক চৌধুরী

» সংযুক্ত আরব আমিরাতে ঝড়বৃষ্টিতে মৃত বেড়ে ৪

» তাপদাহ: প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধের নির্দেশ

» কুয়েতে প্রবাসী নারীদের সংগঠন উদযাপন করেছে পহেলা বৈশাখ

» কুয়েত বাংলাদেশ কমিউনিটির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

» কুয়েতে বাংলাদেশ ভবনে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে প্রবাসীদের শুভেচ্ছা বিনিময়

» মালয়েশিয়ার মিনি ঢাকায় ‘রেস্টুরেন্ট মনির ভাই’ উদ্বোধন

Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
,

দাপুটে জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।

এটি মাশরাফি বিন মুর্তজার দলের টানা চতুর্থ ওয়ানডে সিরিজ জয়। এর আগে জিম্বাবুয়ে, পাকিস্তান ও ভারতকে হারায় স্বাগতিকরা।

দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসের ২৩ ওভার শেষে বৃষ্টি নামলে প্রায় তিন ঘণ্টা খেলা বন্ধ থাকে। পরে খেলা শুরু হলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য নেমে আসে ৪০ ওভারে।

বুধবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৬৮ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ডাকওয়ার্থ ও লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৭০ রান। তামিম-সৌম্যর দৃঢ়তায় ২৬ ওভার ১ বলে এক উইকেট হারিয়ে সেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা।

২০০৬ সালে একবার করে জিম্বাবুয়ে ও কেনিয়াকে ৯ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের কোনো ৫০ রানের উদ্বোধনী জুটি ছিল না। তামিম-সৌম্য অষ্টম ওভারেই দলের সেই অপূর্ণতা দূর করেন। পাকিস্তান, ভারতের বিপক্ষে আগের দুই সিরিজে একটি করে শতরানের জুটি গড়া সৌম্য-তামিম আবার সেই কৃতিত্ব গড়েন।

ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন আগের ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় সৌম্য। প্রথম ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় কাগিসো রাবাদার ওপর শুরু থেকেই চড়াও হন তিনি।

চতুর্থ ওভারেই রাবাদার বলে পয়েন্ট ও কাভারের মাঝখান দিয়ে চার হাঁকান সৌম্য, ফিল্ডাররা জায়গা থেকে নড়তেই পারেননি। অষ্টম ওভারে রাবাদার বলে টানা তিনটি চার তুলে নেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।

দক্ষিণ আফ্রিকার দুই সেরা বোলার ইমরান তাহির ও মর্নে মরকেলের প্রথম ওভারে একটি করে চার হাঁকিয়ে সৌম্য জানান দেন, তাকে থামানো কঠিনই হবে। অতিথিরা সেই কাজটি যখন করতে পারলেন জয় থেকে বাংলাদেশ তখন মাত্র ১৬ রান দূরে।

দলকে দারুণ জয়ের দিকে নিয়ে গেলেও এই ব্যাটসম্যানকে ফিরতে হয় কিছুটা হতাশা নিয়ে। মাত্র ১০ রানের জন্য শতক পাননি তিনি।

ইমরান তাহিরের বলে সৌম্য শর্ট কাভারে হাশিম আমলার হাতে ধরা পড়লে নীরবতা নেমে আসে দর্শকে পূর্ণ স্টেডিয়ামে। ৯০ রান করতে ৭৫ বল খেলেন সৌম্য। তার আগ্রাসী ইনিংসটি ১৩টি চার ও একটি ছক্কা সমৃদ্ধ।

সৌম্যর রুদ্র মূর্তির সামনে অসহায় অতিথিরা তামিমকে আক্রমণের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শুরু থেকেই দেখেশুনে খেলা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান প্রতিপক্ষকে কোনো সুযোগ দেননি। প্রান্ত বদল করে খেলার দিকেই মনোযোগী ছিলেন তিনি।

সৌম্যর বিদায়ের পর আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেন তামিম। শেষ পর্যন্ত ৬১ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। তার ৭৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ৭টি চারে।

২৭তম ওভারের প্রথম বলে মিডউইকেট দিয়ে চার হাঁকিয়ে লিটন দাস জয় এনে দেওয়ার সময় বাংলাদেশ ইনিংসের ৮৩ বল বাকি!

এর আগে আঁটসাঁট বোলিংয়ের পুরস্কারটা শুরুতেই পেয়ে যায় বাংলাদেশ। মুস্তাফিজুর রহমানের ভালো একটি বলে বোল্ড হয়ে যান কুইন্টন ডি কক।

চাপ বাড়াতে ষষ্ঠ ওভারেই সাকিবকে বোলিংয়ে আনেন মাশরাফি। নিজের দ্বিতীয় ওভারেই ফাফ দু প্লেসিকে ফিরিয়ে দেন সাকিব। বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডারের বলে সুইপ করতে গিয়ে মুশফিকুর রহিমের গ্লাভসবন্দি হন দু প্লেসি।

টানা পাঁচ ওভারের প্রথম স্পেলের শেষ ওভারে আবার আঘাত হানেন সাকিব। দ্বাদশ ওভারে তার বলে সাব্বির রহমানের হাতে একবার জীবন পান আমলা। তবে পরের ওভারেই দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ককে ফেরান সাকিব।

আমলাকে আউট করে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বোলার হিসেবে ওয়ানডেতে দুইশ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন সাকিব। একই সঙ্গে ওয়ানডের ইতিহাতে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে চার হাজার রান ও দুইশ’ উইকেটের মাইলফলকে পৌঁছান তিনি।

বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই আঘাত হানেন মাহমুদউল্লাহ। এই অফস্পিনারের বলে কট বিহাইন্ড হয়ে যান রাইলি রুশো। তার বিদায়ে অতিথিদের স্কোর দাঁড়ায় ৫০/৪। সেখান থেকে দলকে টেনে তুলেন ডেভিড মিলার-জেপি দুমিনি।

মিলার-দুমিনির বিপজ্জনক হয়ে উঠা ৬৩ রানের জুটি ভাঙার কৃতিত্ব মাশরাফির। তার বলে পয়েন্টে মিলারের দুর্দান্ত ক্যাচ তালুবন্দি করা সাব্বিরের অবদানও কম নয়। ‘কিলার’ মিলার ওয়ানডেতে মাশরাফির দুইশতম শিকার।

দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে নিজের তৃতীয় উইকেট নেন আগের দুই ওয়ানডেতে কোনো উইকেট না পাওয়া সাকিব। তার বলে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে লংঅনে সাব্বিরে ভালো ক্যাচে পরিণত হন ফারহান বেহারদিন। ৩৩ রানে তিন উইকেট নিয়ে সাকিবই বাংলাদেশের সেরা বোলার।

দ্বিতীয় ওয়ানডের মতো এবারও দারুণ এক কাটারে রাবাদাকে বোল্ড করেন মুস্তাফিজ। ইনিংসের শেষ ওভার করতে এসে কাইল অ্যাবটকে বোল্ড করে নিজের প্রথম উইকেট নেন পেসার রুবেল হোসেন। শেষ বলে সর্বোচ্চ ৫১ রান করা দুমিনিকেও আউট করেন তিনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

দক্ষিণ আফ্রিকা: ৪০ ওভারে ১৬৮/৯ (ডি কক ৭, আমলা ১৫, দু প্লেসি ৬, রুশো ১৭, মিলার ৪৪, দুমিনি ৫১, বেহারদিন ১২, রাবাদা ১, অ্যাবট ৫, মরকেল ১*; সাকিব ৩/৩৩, মুস্তাফিজ ২/২৪, রুবেল ২/২৯, মাহমুদউল্লাহ ১/২০, মাশরাফি ১/২৯)

বাংলাদেশ: ২৬.১ ওভারে ১৭০/১ (তামিম ৬১*, সৌম্য ৯০, লিটন ৫*; তাহির ১/৩৭)

ম্যাচ সেরা : সৌম্য সরকার

সিরিজ সেরা: সৌম্য সরকার

Facebook Comments Box


এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (রাত ৯:২৯)
  • ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)

Exchange Rate

Exchange Rate EUR: বৃহঃ, ২৫ এপ্রি.

সর্বশেষ খবর



Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Bangladesh Office

Director. Rumi Begum
Adviser. Advocate Koyes Ahmed
Desk Editor (Dhaka) Saiyedul Islam
44, Probal Housing (4th floor), Ring Road, Mohammadpur,
Dhaka-1207. Bangladesh
Contact: +8801733966556 / +8801920733632

Email Address

agrodristi@gmail.com, agrodristitv@gmail.com

Licence No.

MC- 00158/07      MC- 00032/13

Design & Devaloped BY Popular-IT.Com
error: দুঃখিত! অনুলিপি অনুমোদিত নয়।