সাংবাদিক মোহাম্মদ ইয়াকুবের বিশেষ অনুরোধে নিচের লেখা হুবহু তুলে ধরা হলো
মোহাম্মদ ইয়াকুবঃ ফযেজ উল্লাহ এক সময কুয়েতে অবস্থান করতো।
আমরা সাংবাদিক, লেখক, কবি মিলে ” প্রবাসী সাহিত্য
পরিষদ” নামে একটি সংগঠন গঠন করি। সকলের মতামতের ভিত্তিতে জনাব ফযেজ উল্লাহ কে সভাপতি নির্বাচিত করি।
পরিষদের মুখপাত্র হিসাবে ” জাগরণ ” নামের একটা ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিনও প্রকাশনা করি। প্রকাশনা ও সম্পাদক হিসাবে জনাব ফযেজ উল্লাহ সাহেব দাযিত্ত গ্রহণ করেন। বিজ্ঞাপন সংগ্রহের দাযিত্ত আমার( ইয়াকুব) উপর দেযা হলো। কুয়েতের অলিগলি ঘুরে ঘুরে বিজ্ঞাপনের অর্থ ফয়েজ উল্লাহর কাছে জমা করতাম।উনি একটানা বার বছর স্বঘোষিত সভাপতি ঘোষনা করতেন।
কিন্তু কেউ কোন কথা বলতোনা। এক পর্যায়ে তিনি বেঁকে বসলেন যে, সভাপতি ও সম্পাদকের কাজ এক সাথে করতে পারবেনা এবং আমরা যাতে নূতন সভাপতি নির্বাচিত করি।
সংগঠনের সকলে উনার কথাতে রাজী হলো। মমতাজ সাহেবকে আহ্বায়ক করে ভোটাভুটির মাধ্যমে উনি তিন ভোট পেলো আমি বার ভোট পেযে সভাপতি নির্বাচিত হলাম। এতে উনার অন্তর জ্বালা বেডে গেলো।
এবার তিনি সম্পাদনায গড়িমসি শুরু করলেন। আমরা বিজ্ঞাপনের হিসাব চাওযাতে
তিনি তেলে বেগুনে জ্বলে উঠতেন এবং অশালীন কথা বার্তা বলতেন।
এক পর্যায়ে তিনি দেশে যাচ্ছে আমরা তাকে বিদায সংবর্ধনা দেবার প্রস্তুতি নিই। তিনি বাসা হতে আসছি বলে সবাইকে ফাঁকি দিয়ে সেদিন গোপনে দেশে চলে যায। অথচ তিনি আমাকে, কবি আবদুর রহিম, ভুলু ভাই, মমতাজ সাহেবকে
আজে বাজে অপবাদ দিয়ে সমাজে আমাদের ভাব মূর্তি ক্ষুন্ন করছে।
আপনারাই বলুন আমরা লোভী নাকি উনি পদ লোভী। উনি বিজ্ঞাপনের টাকার হিসাব না দিয়ে গোপনে চলেও গেলেন প্রকারান্তরে আমাদের মিথ্যা অপবাদে ও দিচ্ছেন। বিচার আপনাদের হাতে।
কবি আব্দুর রহিমের বিশেষ অনুরোধে নিচের লেখা হুবহু তুলে ধরা হলো।
আব্দুর রহিমঃ কথায় বলে মানি লোক বুঝে মানের মর্ম ,আর কুকুরে বুঝে ফেনের ধর্ম । কেননা ফয়েজ উল্যাহ সাহেব এর আগে প্রবাসী সাহিত্য পরিষদ সম্মান্ধে যে মন্তব্য করে ,কুয়েত প্রবাসীদের কাছে যতোটুকু হীনমনতার
পরিচয় দিয়েছেন তা
এখনো সচেতন ব্যাক্তিদের মুখে মুখে ।তবু ও ওনার সম্মানে কিছু বলা হয়নি ।এবার ও যে একটি সস্তা তালি নেওয়ার জন্য নিজেকে দুধের ধোয়া না মুতের ধোয়া বানাবার চেষ্টা করছেন এ জন্য ওনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।যিনি নিজের সম্মান নিজে
রাখতে জানেন না তাকে আল্লাহ্ পাক কি ভাবে সম্মানে রাখবেন ??? যাক এবার উনি সহ ওনার পা চাটা কুকুরদের সত্য উদগঠন করে জন্মদিনের পোশাক পরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করবো ইনশাআল্লাহ ।যদি উনি এই লেখার জন্য ক্ষমা না চায় । সম্মানিত পাঠক মনে রাখবেন চোর ডাকাত প্রতারক বদমাইশ ছাড়া ,নীশিত তস্করের ন্যায় কেউ বলে যায়নি । যারা সামাজিক ভদ্র ও সম্মানিত লোক তারা বিদায় বেলা সবাই কে বলে গেছে ,
উনি কি কাহাকেও বলে গেছেন বলুন কুয়েত’র সকল সংগঠনের সম্মানিত কর্ম কর্তা বৃন্দ ???
উপরোক্ত লেখা, কবি আব্দুর রহিম ও সাংবাদিক মোহাম্মদ ইয়াকুবের বিশেষ অনুরোধে হুবহু প্রকাশ করা হয়েছে।