৬ ডিসেম্বর ২০১৫, ঢাকা: বার্ষিক প্রবৃদ্ধির দিক থেকে শীর্ষ ১০ স্মার্টফোন বাজারের তালিকায় বাংলাদেশ তৃতীয় স্থানে, এই অর্জন১ উপলক্ষ্যে স্যামসাং মোবাইল বাংলাদেশ দিচ্ছে আকর্ষণীয় সব উপহার যা গ্রাহকদেরকে স্মার্টফোন জগতে প্রবেশে উৎসাহিত করবে। গ্রাহকরা এখন তাদের পছন্দের স্যমসাং গ্যালাক্সি ডিভাইস কিনলেই পাচ্ছেন সেডান কার ও প্রতিদিন স্যামসাং ৩২” এলইডি টিভি জিতে নেওয়ার সুযোগ। এছাড়াও গ্রাহকরা এ অফারে উপভোগ করবেন সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত মূল্যছাড়।
বিশ্বজুড়ে কোটি মানুষের আস্থা অর্জনকারী স্যামসাং হচ্ছে বিশ্বের শীর্ষ স্মার্টফোন বিক্রেতা। স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইসগুলোতে আছে অসাধারণ পারফরমেন্স, দৃষ্টিনন্দন ক্যামেরা এবং চমৎকার ডিসপ্লের অসাধারণ এক সমন্বয়, যা গ্রাহককে দিবে সম্পূর্ণ নতুনমাত্রার স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। আর এই অফারগুলোর মধ্য দিয়ে স্যামসাং গ্রাহকদের আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
গ্রাহকরা গ্যালাক্সি এইস নেক্সট ২, জে১ এইস, কোর প্রাইম, জে২, গ্রান্ড প্রাইম, জে৫ এবং জে৭ এর মধ্য থেকে বেছে নিতে পারবেন তাদের পছন্দের স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইস। এই হ্যান্ডসেটগুলোতে থাকছে সর্বনি¤œ ৫’শ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত মূল্য ছাড়। এছাড়াও সৌভাগ্যবান গ্রাহকরা পাচ্ছেন পুরো ডিসেম্বর মাস জুড়ে প্রতিদিন ৩২” স্যামসাং এলইডি টিভি জিতে নেওয়ার সুযোগ। এই ক্যাম্পেইন শেষে গ্রাহকদের জন্য মেগা প্রাইজ হিসেবে থাকছে একটি সেডান কার।
স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব মোবাইল হাসান মেহদী বলেন, “ এটি খুবই অসাধারণ একটি ব্যাপার যে বাংলাদেশ বর্তমানে বার্ষিক প্রবৃদ্ধির দিক থেকে শীর্ষ ১০ স্মার্টফোন বাজারের তালিকায় তৃতীয় । আমরা গ্রাহকদের সাথে এই অর্জনটি উদযাপন করতে চাই।” তিনি আরো বলেন,“ এই হ্যান্ডসেটগুলো হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইস। বাংলাদেশে স্মার্টফোনের এই প্রবৃদ্ধি উদযাপনে আমরা আমাদের গ্রাহকদের বাড়তি আনন্দ দিতে এই সীমিত সময়ের অফারগুলো নিয়ে এসেছি।”
অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে গ্রাহকরা কল করতে পারেন ০৯৬১২-৩০০-৩০০ এবং ০৮০০০-৩০০-৩০০ নাম্বাওে (টোল ফ্রি) অথবা ঘুরে আসতে পারেন নিকটস্থ স্যামসাং স্মার্টফোন ক্যাফে থেকে।
স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কোঃ লিঃ
অভিনব এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও প্রযুক্তির মাধ্যমে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কোঃ লিঃ বিশ্ব পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে টিভি, স্মার্টফোন, পরিধানযোগ্য ডিভাইস, ট্যাবলেট, ক্যামেরা, ডিজিটাল অ্যাপ্লায়েন্স, প্রিন্টার, মেডিকেল সরঞ্জাম, নেটওয়ার্ক সিস্টেম, সেমিকন্ডাকটর এবং এলইডি সলিউশনে যুগান্তকারী সমাধান প্রদান করছে। স্মার্ট হোম এবংডিজিটাল হেলথ ইনিশিয়েটিভ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি “ইন্টারনেট অফ থিংস” এ অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠানটিতে বিশ্বজুড়ে ৮৪টি দেশে ৩০৭,০০০ জন কর্মী কাজ করে এবং বাৎসরিক আয় ১৯৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।