সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে এক মাস ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশি সাদেকুর রহমান৷ অবশেষে শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী স্বদেশের মাটিতেই মৃত্যু হলো তার।
সিঙ্গাপুরের এনজি তেং ফং হাসপাতাল থেকে বাংলাদেশে এসে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে মারা যান সাদেকুর।
তার বন্ধু আরেক প্রবাসী আহসান হাবীব জানান, সাদেকুরের বাড়ি চাঁদপুরের মতলবে। ২৫ বছর ধরে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী ছিলেন তিনি, কাজ করতেন সেখানকার ‘কেপেল ফেলস’ জাহাজ নির্মাণ কারখানায়।
গত ১৮ জানুয়ারি সাদেকুর হঠাৎ অসুস্থ হলে সিঙ্গাপুর এনজি তেং ফং হাসপাতালে ভর্তি হন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা যায় তিনি লিভারে ইনফেকশন বা যকৃত সংক্রমণে আক্রান্ত৷ সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখেন।
আহসান হাবীব বলেন, “কিন্তু চিকিৎসায় উন্নতি না দেখে সাদেকুরের কোম্পানি ‘কেপেল ফেলস’ তার স্ত্রী ও বড় ভাই বাবুকে সিঙ্গাপুরে ডেকে আনেন। স্ত্রী ও বড় ভাই প্রায় ১৫ দিন তার দেখাশোনা করেন৷
“একসময় সাদেকুর বুঝতে পারেন তার সময় আর বেশি নেই৷ তিনি চিকিৎসকদের ডেকে বলেন, আমি মনে হয় বাঁচব না৷ আমাকে দেশে পাঠিয়ে দিন৷ দেশের মাটিতে মারা যেতে চাই। যে কয়দিন বাঁচি সন্তান ও পরিবারের সঙ্গে কাটাতে চাই।”
এ অবস্থায় এনজি তেং ফং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাদেকুরের স্ত্রী ও বড় ভাইয়ের সঙ্গে তাকে দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। হাসপাতালের একজন চিকিৎসক তাদের সফরসঙ্গী হন। তিনি বাংলাদেশের চিকিৎসকদের কাছে সাদেকুরের চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে সিঙ্গাপুর ফিরে আসেন।
পাঁচ ভাই ও এক বোনের মধ্যে সাদেকুর ছিলেন সবার ছোট৷ তার তিনটি মেয়ে সন্তান আছে।
Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka) Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka) Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)
সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে এক মাস ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশি সাদেকুর রহমান৷ অবশেষে শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী স্বদেশের মাটিতেই মৃত্যু হলো তার।
সিঙ্গাপুরের এনজি তেং ফং হাসপাতাল থেকে বাংলাদেশে এসে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে মারা যান সাদেকুর।
তার বন্ধু আরেক প্রবাসী আহসান হাবীব জানান, সাদেকুরের বাড়ি চাঁদপুরের মতলবে। ২৫ বছর ধরে সিঙ্গাপুরে প্রবাসী ছিলেন তিনি, কাজ করতেন সেখানকার ‘কেপেল ফেলস’ জাহাজ নির্মাণ কারখানায়।
গত ১৮ জানুয়ারি সাদেকুর হঠাৎ অসুস্থ হলে সিঙ্গাপুর এনজি তেং ফং হাসপাতালে ভর্তি হন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা যায় তিনি লিভারে ইনফেকশন বা যকৃত সংক্রমণে আক্রান্ত৷ সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখেন।
আহসান হাবীব বলেন, “কিন্তু চিকিৎসায় উন্নতি না দেখে সাদেকুরের কোম্পানি ‘কেপেল ফেলস’ তার স্ত্রী ও বড় ভাই বাবুকে সিঙ্গাপুরে ডেকে আনেন। স্ত্রী ও বড় ভাই প্রায় ১৫ দিন তার দেখাশোনা করেন৷
“একসময় সাদেকুর বুঝতে পারেন তার সময় আর বেশি নেই৷ তিনি চিকিৎসকদের ডেকে বলেন, আমি মনে হয় বাঁচব না৷ আমাকে দেশে পাঠিয়ে দিন৷ দেশের মাটিতে মারা যেতে চাই। যে কয়দিন বাঁচি সন্তান ও পরিবারের সঙ্গে কাটাতে চাই।”
এ অবস্থায় এনজি তেং ফং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাদেকুরের স্ত্রী ও বড় ভাইয়ের সঙ্গে তাকে দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। হাসপাতালের একজন চিকিৎসক তাদের সফরসঙ্গী হন। তিনি বাংলাদেশের চিকিৎসকদের কাছে সাদেকুরের চিকিৎসার সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে সিঙ্গাপুর ফিরে আসেন।
পাঁচ ভাই ও এক বোনের মধ্যে সাদেকুর ছিলেন সবার ছোট৷ তার তিনটি মেয়ে সন্তান আছে।
Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka) Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka) Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)