সুপার এইটে এক নম্বর গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও আফগানিস্তান।
বাংলাদেশ সময় আগামী শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টায় অস্ট্রেলিয়া, পর দিন রাত সাড়ে ৮টায় ভারত ও ২৫ জুন ভোর সাড়ে ৬টায় আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
সুপার এইটে প্রথম দুই ম্যাচ হবে অ্যান্টিগায়। আর শেষ ম্যাচের জন্য আবার সেন্ট ভিনসেন্টে ফিরবে তারা।
শেষ ওভার করতে এসে পরপর দুই বলে নেপালের শেষ দুই উইকেট নিয়ে নিলেন সাকিব আল হাসান। মাত্র ৮৫ রানে গুটিয়ে গেল নেপাল। বাংলাদেশ পেল ২১ জয়।
ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ১০৬ রানে গুটিয়ে যাওয়ার পর বোলাররা এনে দিলেন রেকর্ড গড়া এই জয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এর চেয়ে কম রান করে জেতার নজির নেই আর কোনো।
চার ম্যাচে ৩ জয় নিয়ে সুপার এইটের টিকেটও নিশ্চিত করল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। এই প্রথম বিশ্বকাপের এক আসরে তিন ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ।
দলকে রেকর্ড গড়া জয় এনে দেওয়ার ম্যাচে ৪ ওভারে দুই মেইডেনসহ মাত্র ৭ রানে ৪ উইকেট নেন তানজিম হাসান। মুস্তাফিজুর রহমান এক মেইডেনসহ ৭ রানে নেন ৩ উইকেট।
আগের তিন ম্যাচে উইকেটশূন্য থাকা সাকিব ৯ রানে নেন ২ উইকেট। কোনো রান না যোগ করেই ৪ উইকেট হারায় নেপাল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ:১৯.৩ ওভারে ১০৬ (তানজিদ ০, লিটন ১০, শান্ত ৪, সাকিব ১৭, হৃদয় ৯, মাহমুদউল্লাহ ১৩, জাকের ১২, তানজিম ৩, রিশাদ ১৩, তাসকিন ১২*, মুস্তাফিজ ৩; কামি ৩-০-১০-২, ঐরি ৩.৩-০-২২-২, রোহিত ৪-০-২০-২, লামিছানে ৪-১-১৭-২, ভুরতেল ৪-০-২২-০, আবিনাশ ১-০-১০-০)
নেপাল: ১৯.২ ওভারে ৮৫ (ভুরতেল৪, আসিফ ১৭, অনিল ০, রোহিত ১, জোরা ১, মাল্লা ২৭, ঐরি ২৫, ঝা ০, কামি ০, লামিছানে ০*, আবিনাশ ০; তানজিম ৪-২-৭-৪, তাসকিন ৪-০-২৯-১, মুস্তাফিজ ৪-১-৭-৩, রিশাদ ৩-০-১৫-০, সাকিব ২.২-০-৯-২, মাহমুদউল্লাহ ২-০-১৫-০)
ফল: বাংলাদেশ ২১ রানে জয়ী