জগলুল হুদা, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা : যারা জঙ্গীদের সাথে জড়িত হয়ে যারা মানুষ খুন করে তারা কোন ধর্মের অনুসারী হতে পারে না। কারণ কোন ধর্ম মানুষ খুন করার শিক্ষা দেয় না। অন্যদিকে ইসলামে এই ধরণের জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই। কারণ একজন প্রকৃত মুসলিম কখনও মানুষ খুন করতে পারে না। তাদের ইসলাম সম্পর্কে কোন শিক্ষা নেই। তাই কিছু জঙ্গীবাদী ষড়যন্ত্রকারী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য জঙ্গীবাদ ঘটাচ্ছে । বিদেশ থেকে টাকা এনে আমাদের ছেলেদের জঙ্গীবাদের দিকে ধাবিত করে তারা। জঙ্গীদের লাশ পরিবার পর্যন্ত গ্রহণ করে না। তাই শেয়াল কুকুর খাবে তাদের দেহ। মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নে হযরত অলী শাহ্ হাফিয্ সমীউদ্দীন শাহ্ দাখিল মাদ্রাসা, হিফ্যখানা ও এয়াতিম খানা ও চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে জঙ্গি ও সন্ত্রাস বিরোধী মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন। চন্দ্রঘোনা ফকির পাড়া এলাকায় অনুষ্ঠিত সকাল ১১ টা থেকে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীরা অংশ নেয়। মানববন্ধন শেষে এক সমাবেশ প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মাওলানা জরিফ আলী আরমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ও চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিছ আজগর। বিশেষ অতিথি ছিলেন চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল কাদের, হযরত অলী শাহ্ হাফিয্ সমীউদ্দীন শাহ্ দাখিল মাদ্রাসা, হিফ্যখানা ও এয়াতিম খানার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুহাম্মদ আইয়ুব শাহ আল্ মাইজ ভান্ডারী, ইউপি সদস্য রেজাউল করিম, মোজাম্মেল হক, মুহাম্মদ গাজী এনাম, আওয়ামী লীগ নেতা জালাল উদ্দীন জলহ্, মমতাজুল হক মাষ্টার, সমীর বাবু, মো. শওকত কোম্পানী, মুছা সিকদার প্রমুখ।