ওই গবেষণায় দেখা গেছে ফেইসবুক এবং অন্য প্রতিষ্ঠান সিস্টেমের নিরাপত্তা ত্রুটি ব্যবহার করে গ্রাহকের মেসেজে হস্তক্ষেপ করতে পারে। কিন্তু গবেষকদের এমন দাবী উড়িয়ে দিয়েছে মেসেজিং অ্যাপটি। এই দাবীকে ‘মিথ্যা’ বলেছে তারা।
প্রতিষ্ঠানের এক মুখপাত্র বলেন, “হোয়াটসঅ্যাপ কোনো সরকারকেই সিস্টেমের ‘ব্যাক ডোর’ দেয়নি এবং কোনো সরকারের পক্ষ থেকে এমন অনুরোধ করা হলে তার মোকাবেলা করবে।”
এর আগে প্রতিষ্ঠানের এনক্রিপশন ডিজাইন প্রকাশ করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। আর সরকারী অনুরোধের ব্যাপারেও স্বচ্ছ এই প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া নিরাপত্তা ঝুঁকির ব্যাপারে গ্রাহকেদেরকেও সতর্ক করে থাকে এই চ্যাটিং অ্যাপটি। মূলত এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনের জন্যই পরিচিত হোয়াটসঅ্যাপ। তার মানে হল অন্য কেউই এই মেসেজ দেখতে পাবেন না।
এ দিকে নিরাপত্তা গবেষক টোবিয়াস বোয়েলটার জানান, হোয়াটসঅ্যাপ-এর গ্রাহকের মেসেজ পড়ার মতো ক্ষমতা রয়েছে। এমনকি কিছু পরিস্থীতিতে সেগুলো গোয়েন্দা সংস্থার কাছেও দিতে পারে প্রতিষ্ঠানটি।
গার্ডিয়ানকে তিনি বলেন, “যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা হোয়াটসঅ্যাপ-কে মেসেজিং রেকর্ড বের করতে বলেন তবে তারা কি পরিবর্তন করে কার্যকরীভাবে মেসেজে প্রবেশাধিকার দিতে পারে।”