হোমিওপ্যাথির মত উন্নত এবং স্বল্প খরচের চিকিৎসা পদ্ধতির যথাযথ উন্নয়ন হলে দেশের জনগণ ব্যাপকভাবে উপকৃত হবেন। বর্তমান সরকার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। সরকারি পরিপূর্ন পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হোমিও চিকিৎসা আরো সমৃদ্ধ হবে। সরকারি হোমিওপ্যাথিক ডিগ্রি কলেজ ও হাসপাতালকে উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দু বিবেচনা করা দরকার। কলেজে শিক্ষক নিয়োগ এবং তাদের জন্য উচ্চতর প্রশিক্ষণ কিংবা ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। উচ্চতর ডিগ্রি ছাড়া মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান কঠিন কাজ। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকার এদেরকে কাজে লাগালে দেশ উপকৃত হবে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের যথাযথভাবে মূল্যায়ন করলে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) রাঙ্গুনিয়া থানা সদরের সোহাগ কমিউিনিটি সেন্টারে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ(বাহোপ)রাঙ্গুনিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে হোমিওপ্যাথিক বিজ্ঞান সেমিনার, সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন একথা বলেন। বাহোপ রাঙ্গুনিয়া শাখার উপদেষ্ঠা ডা. রণজিত কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ডা. অসীম কুমার শীলের স ালনায় উদ্বোধকের বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. সি.এস. দাশ। সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্য রাখেন বাহোপ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ ডা. আবদুল করিম, সাধারণ সম্পাদক ডা. অন্জন দাশ। প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড সরকার প্রতিনিধি সদস্য ডা. সালেহ আহমদ সুলেমান। বক্তব্য রাখেন বাহোপ রাঙ্গুনিয়া শাখার সভাপতি ডা. হরিসাধন সাহা, বাহোপ জেলা নেতা অধ্যাপক ডা. দেবব্রত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক ডা. মৃদুল কান্তি দে, ডা. আবদুর রহমান, ডা. এস.এম ছালেহ জাহাঙ্গীর, ডা. এনামুল হক এনাম, অধ্যাপক ডা. ফজল কাদের, ডা. সুজিত কুমার পাল, ডা. শুভাশীষ দাশ,ডা. এম.এ গণি প্রমুখ।