জাকির সিকদার,স্টাফ রিপোর্টারঃ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থা থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার এখন পর্যন্ত অর্জিত ডিগ্রী, পদক ও সম্মাননার তালিকাঃ-
১। ডক্টর অব ল’ডিগ্রী, বোষ্টন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র- ১৯৯৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি।
২। ডক্টর অব ল’ডিগ্রী, ওয়াসেদা ইউনিভার্সিটি, জাপান- ১৯৯৭ সালে ৪ জুলাই।
৩। Medal of Distinction পদক, আন্তর্জাতিক লায়নস ক্লাব- ১৯৯৬-১৯৯৭ সালে।
৪। Head of State পদক, আন্তর্জাতিক লায়নস ক্লাব- ১৯৯৬-১৯৯৭ সালে।
৫। হাটপাউয়েট-বোজনি (Houphouet-Boigny) শান্তি পুরস্কার(পার্বত্য চট্রগ্রামে সুদীর্ঘ ২৫ বছরের গৃহযুদ্ধ অবসানের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য), ইউনেসকো- ১৯৯৮ সালে।
৬। মাদার টেরেসা পদক, সর্বভারতীয় শান্তিসংঘ- ১৯৯৮ সালে।
৭। গান্ধী পদক (বাংলাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও গণতন্ত্র প্রসারে অবদানের জন্য), মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ফাউন্ডেশন,নরওয়ে- ১৯৯৮ সালে।
৮। Paul Haris ফেলোশিপ, আন্তর্জাতিক রোটারি ফাউন্ডেশন-১৯৯৮ সালে।
৯। ডক্টরেট অব ফিলসফি ইন লিবারেল আর্টস, ইউনিভার্সিটি অব অ্যাবারটি ডানডি, যুক্তরাজ্য- ১৯৯৭।
১০। দেশিকোত্তম, বিশ্ব ভারতী, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত- ১৯৯৯ সালের ২৮ জানুয়ারি।
১১। চেরেস(CERES) মেডেল(ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ), জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি- ১৯৯৯ সালের ২রা আগস্ট।
১২। ডক্টর অব ল’ডিগ্রী (দেশ ও সমাজে শান্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য)- ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া- ১৯৯৯ সালের ২০ অক্টোবর।
১৩। ডক্টর অব ল’ডিগ্রী(শান্তি ও গনতন্ত্রে অসামান্য অবদানের জন্য), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ- ১৯৯৯ সালের ১৮ই ডিসেম্বর।
১৪। ডক্টরেট ডিগ্রী(শান্তি, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অসাধারণ অবদানের জন্য) ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটি, বেলজিয়াম- ২০০০ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারি।
১৫। Pearl S. Buck,99 পুরস্কার(রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা, ও দূরদর্শিতার জন্য), রানডলপ ম্যাকন উমেনস কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র- ২০০০ সালের ৯ এপ্রিল।
১৬।। ডক্টরেট ডিগ্রী(মানবাধিকার বিষয়ে), ব্রিজর্পোট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র- ২০০০ সালে ৫ সেপ্টেম্বর।
১৭। ডক্টরেট ডিগ্রী(আন্তর্জাতিক মানবিক উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য), সেন্ট পিটার্সবার্গ ষ্টেট ইউনিভার্সিটি, রাশিয়া- ২০১০ সালের ২৪ নভেম্বর।
১৮। ইন্দিরা গান্ধী পদক, ভারত- ২০১০ সালের ১২ই জানুয়ারী
১৯। এমডিজি অ্যাওয়ার্ড(শিশুমৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য), জাতিসংঘ- ২০১০ সালে।
২০। সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড(বিশ্ব মহিলা ও শিশু স্বাস্থ্য উন্নয়নে অবদানের জন্য), জাতিসংঘ ইকনোমিক কমিশন ফর আফ্রিকা, জাতিসংঘে এন্টিগুয়া-বারবুডার স্থায়ী মিশন, আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন ও সাউথ সাউথ নিউজ, ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর।
২১।স্বর্ণপদক (গণতন্ত্র সুসংহতকরণে প্রচেষ্টা ও নারীর ক্ষমতায়নে অবদান রাখান জন্য), ডফিন বিশ্ববিদ্যালয়, ফ্রান্স- ২০১১ সালে।
২২। ফেলোশিপ, বাংলা একাডেমী, বাংলাদেশ- , ২০১১ সালের ৩০ ডিসেম্বর।
২৩। ডক্টর অব লিটারেচার ডিগ্রী(দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি এবং উন্নয়নে অনন্য অবদানের জন্য), ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত- ২০১২ সালের ১২ জানুয়ারি।
২৪। কালচারাল ডাইভারসিটি পদক (বাংলাদেশে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র রক্ষা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিশেষ অবদানের জন্য), ইউনেস্কো- ২০১২ সালের ৯ মে।
২৫। এছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে তিনি আরও দুটি দুর্লভ পুরস্কারে ভূষিত হন। পুরস্কার দুটির একটি হলো বিশ্বব্যাপি বিপন্ন পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের পক্ষে তার গৃহীত পদক্ষেপের জন্য ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ এবং অন্যটি বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন তথা তৃণমূল পর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির সেবা বিস্তৃতির জন্য ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন’ পুরস্কার।