অবশেষে সেই দাবি পূরণ হলো, তাও স্বল্প সময়ের মধ্যেই।
মান্যবর রাষ্ট্রদূত সাথে সাথেই লেবার উইংস এর একজন কর্মকর্তাকে এটি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন।সম্ভব হলে তাৎক্ষণিকভাবে চালু করার জন্য নির্দেশও দিলেন।
কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান ধারাবাহিকভাবে প্রবাসীদের কল্যাণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
দূতাবাসকে প্রবাসীদের জন্য সেবামূলক একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার অদম্য ইচ্ছা ও প্রাণান্তকর চেষ্টার জন্য মান্যবর রাষ্ট্রদূত ভূয়সী প্রশংসার দাবিদার।
সেদিন আমি ও বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি মঈন উদ্দিন সরকার সুমন প্রবাসীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নিউজ ইস্যুতে মান্যবর রাষ্ট্রদূত এর সঙ্গে সাক্ষাত করি; তখন প্রেসক্লাব এর সভাপতি মঈন উদ্দিন সরকার সুমন মান্যবর রাষ্ট্রদূতকে বলেন, আমরা কী ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড মেম্বারশিপ কার্ডকে আরেকটু উন্নত করতে পারিনা?
যেমন সেটি হতে পারে স্মার্ট কার্ডের মত, কিউ.আর কোড সম্বলিত। স্থানীয় মার্কেটে মেশিনও স্বল্প খরচে পাওয়া যাবে,যোগ করেন প্রেসক্লাব সভাপতি মঈন উদ্দিন সরকার সুমন।
মান্যবর রাষ্ট্রদূত, সাথে সাথেই দূতাবাসে কর্মরত লেবার উইংস এর একজন কর্মকর্তাকে ফোন দেন এবং মেশিন ও প্রসেস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন। ওদিক থেকে লেবার উইংস এর উক্ত কর্মকর্তা মান্যবর রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করেন যে, স্থানীয় মার্কেটে তারা দেখবেন এবং যদ্দুর সম্ভব সে অনুযায়ী কাজ শুরু করবেন।
এবং……. অবশেষে সেই মেশিন দূতাবাসে নিয়ে আসা হলো,প্রবাসীদের দাবি পূরণ হলো,তাও স্বল্প সময়ের মধ্যেই।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) “কিউ.আর”কোড সম্বলিত উন্নতমানের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড মেম্বারশিপ কার্ড প্রদানের কার্যক্রম শুরু করেছে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।
প্রবাসী সেবার এ কার্যক্রম শুরুর প্রথম দিনে ৫ জন কুয়েত প্রবাসীর মধ্যে মেম্বারশিপ কার্ড বিতরণ করেন মান্যবর রাষ্ট্রদূত।
“ধন্যবাদ মান্যবর রাষ্ট্রদূত”।
সম্পাদকীয়- আ হ জুবেদ