বিশেষ প্রতিনিধিঃ হাওর আন্দোলন নেতা আজাদ হত্যা মামলার অন্যতম দুই আসামি পাভেল এবং রিপন দীর্ঘদিন পলাতক থাকার আদালতে হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করেন। মহামান্য আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠান। এই নিয়ে চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় গ্রেফতারকৃত আসামির সংখ্যা পাঁচ। স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়ে মামলার শুরু থেকেই জেলের ঘানি টানছে শ্রাবণুজ্জামান ওরফে শ্রাবণ। আসামি উকিল আলীকে ঘটনার দিন গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। নুরুলহক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে মহামান্য জজ তার জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন জেলবাসের পর উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে এরা দুজনে বাহিরে বের হয়ে আসে। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চার্জশীট থেকে এদের দুজনকে অব্যাহতি দেন। বাদীপক্ষ নারাজ আবেদন করলে মহামান্য ম্যাজিষ্ট্রট কুদরত এলাহি’র আদালতে সেটা নাকচ হয়ে যায়। মামলাটি বর্তমানে জজকোর্টে রিভিউ শুনানির প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গতকাল থেকে শ্রাবণের সাথে পাভেল ও রিপন জেলহাজতে আছে। এখানে উল্লেখ্য যে, শ্রাবণ তার ১৬৪ ধারা’য় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছে- হত্যাকান্ডের সময় এরা দুজনে তার সাথে ছিল। এরাই তাকে পয়সা দিয়েছে আজাদ মিয়াকে হত্যা করার জন্য। এখন আশার বাণী এটাই যে, মহামান্য জজকোর্ট থেকে মামলাটির অধিকতর তদন্তের নির্দেশ এলে কুখ্যাত এই দুজন হত্যাকারিকে (পাভেল ও রিপন) রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে বের হয়ে আসতে পারে মামলার মূল পরিকল্পনাকারীসহ ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্যসব জড়িত ব্যক্তিদের নাম। এই প্রত্যাশায় দীর্ঘ অপেক্ষার পর কুখ্যাত পাভেল এবং রিপনকে গ্রেফতারে সকল অনিশ্চয়তার বরফ গলতে শুরু করেছে অত্র এলাকাবাসীর মনে। হাওরাঞ্চলের প্রিয়মুখ, সৎ, প্রতিবাদী কৃষকনেতা আজাদ ভাইয়ের হত্যাকারীরা কেউ রেহাই পাবেনা ইনশাআল্লাহ্।
Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka) Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka) Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)
বিশেষ প্রতিনিধিঃ হাওর আন্দোলন নেতা আজাদ হত্যা মামলার অন্যতম দুই আসামি পাভেল এবং রিপন দীর্ঘদিন পলাতক থাকার আদালতে হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করেন। মহামান্য আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠান। এই নিয়ে চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় গ্রেফতারকৃত আসামির সংখ্যা পাঁচ। স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়ে মামলার শুরু থেকেই জেলের ঘানি টানছে শ্রাবণুজ্জামান ওরফে শ্রাবণ। আসামি উকিল আলীকে ঘটনার দিন গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। নুরুলহক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে মহামান্য জজ তার জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন জেলবাসের পর উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে এরা দুজনে বাহিরে বের হয়ে আসে। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চার্জশীট থেকে এদের দুজনকে অব্যাহতি দেন। বাদীপক্ষ নারাজ আবেদন করলে মহামান্য ম্যাজিষ্ট্রট কুদরত এলাহি’র আদালতে সেটা নাকচ হয়ে যায়। মামলাটি বর্তমানে জজকোর্টে রিভিউ শুনানির প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গতকাল থেকে শ্রাবণের সাথে পাভেল ও রিপন জেলহাজতে আছে। এখানে উল্লেখ্য যে, শ্রাবণ তার ১৬৪ ধারা’য় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছে- হত্যাকান্ডের সময় এরা দুজনে তার সাথে ছিল। এরাই তাকে পয়সা দিয়েছে আজাদ মিয়াকে হত্যা করার জন্য। এখন আশার বাণী এটাই যে, মহামান্য জজকোর্ট থেকে মামলাটির অধিকতর তদন্তের নির্দেশ এলে কুখ্যাত এই দুজন হত্যাকারিকে (পাভেল ও রিপন) রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে বের হয়ে আসতে পারে মামলার মূল পরিকল্পনাকারীসহ ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্যসব জড়িত ব্যক্তিদের নাম। এই প্রত্যাশায় দীর্ঘ অপেক্ষার পর কুখ্যাত পাভেল এবং রিপনকে গ্রেফতারে সকল অনিশ্চয়তার বরফ গলতে শুরু করেছে অত্র এলাকাবাসীর মনে। হাওরাঞ্চলের প্রিয়মুখ, সৎ, প্রতিবাদী কৃষকনেতা আজাদ ভাইয়ের হত্যাকারীরা কেউ রেহাই পাবেনা ইনশাআল্লাহ্।
Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka) Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka) Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)