
কুয়েত প্রবাসীরা ২০২৪ ইংরেজি সালকে বিদায় জানালেন এবং ২০২৫ সালকে বরণ করে নিলেন।
বিদায়ী বছরে প্রবাসী জীবনে হারানো, প্রাপ্তি ও প্রত্যাশা নিয়ে খুবেকটা ভাবনা নেই তাদের। যেমনটি ভাগ্যে ছিল, তেমনই মেনে নিতে বাধ্য দেয়াল বিহীন কারাগারে থাকা প্রায় ৩ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
হাজারো কর্মব্যস্ততার মাঝে ধুধু মরু প্রান্তরে দৌড়াতে গিয়ে প্রায় ক্লান্ত প্রবাস জীবনের মানুষ গুলো।গেলো বছরে কিছু পাওয়া আর না পাওয়ার গল্প তো রয়েছেই রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের। এবার ২০২৫ সালকে ঘিরে নানা স্বপ্ন দেখছেন উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশ কুয়েতে কর্মরত বাংলাদেশিরা।
কুয়েত সিটির প্রাণকেন্দ্রে রেস্টুরেন্ট রাজবাড়ী। চায়ের টেবিলে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আড্ডা দেখলে মনেই হবে এখানেই যেনো একটুকরো বাংলাদেশ।
সকাল থেকে মধ্যরাত অবধি নানা শ্রেণী পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিদের আনাগোনায় মুখরিত কুয়েত সিটির এই রেস্টুরেন্ট।

২০২৪ সালে কী হয়েছিল, কী পেলাম এবং ২০২৫ সাল নিয়ে নানা স্বপ্নের কথা বলেন রেষ্টুরেন্টে আড্ডার টেবিলে যোগ দেওয়া বাংলাদেশ কমিউনিটি কুয়েতের সভাপতি মুরাদুল হক চৌধুরী।
তিনি ইংরেজি নববর্ষ এর শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, গেলো বছর প্রবাসী জীবন নানাভাবে কেটেছে । কখনো সফলতা আবার কখনো ব্যর্থতা।
কমিউনিটির জ্যেষ্ঠ এই নেতা আরও বলেন, বিদায়ী বছরের সব অর্জন এর কথা খুব বড় করে বলা নিস্প্রয়োজন, তবে ২০২৫ সালটি নিয়ে নানা স্বপ্ন এবং প্রত্যাশা আমাদের।
প্রবাসে কেউ আসে, কেউ চলে যায়। ঠিক তেমনি বছর আসে, বছর আবার চলেও যায়। কিন্তু প্রবাসীদের ভাগ্যন্নয়ন খুবেকটা হয়নি।
কুয়েত প্রবাসীদের প্রত্যাশা,এবার ২০২৫ সালে বর্তমান নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের কল্যানার্থে কাজ করে যাবেন।
সম্পাদকীয়- আ হ জুবেদ