আ,হ,জুবেদঃ কিছু পেতে হলে কিংবা প্রত্যাশিত গন্তব্যে পৌছুতে হলে অবশ্য’ই ধৈর্যশীল তো হতেই হবে,এর পাশাপাশি প্রচুর ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, এটিই নিয়ম।
বোধকরি, কেয়া যেমন ছিলেন ধৈর্যশীল ঠিক তেমনই প্রতিপক্ষের হুমকি ধমকি উপেক্ষা করে রীতিমতো রাজরানীর মতো সকল রাজনৈতিক কর্মসূচী যথাযথভাবে চালিয়ে গেছেন।
হবিগঞ্জের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
গতকাল পুরো দিনজুড়ে উপরোল্লিখিত শিরোনামে অনেক নিউজ হয়েছে।
যদিও এটি ছিল একটি ন্যক্কারজনক তথা চরম নিন্দনীয় একটি ঘটনা।
কিন্তু একথা নিঃসন্দেহে বলাচলে যে, কেয়া ত্যাগ স্বীকার করেছেন, ধৈর্যশীল ছিলেন,ফলে রাজনৈতিক জীবনে এসেছে কেয়ার বিরাট সফলতা।
যেটি কেয়ার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পথচলাতে একটি বড় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
উল্লেখ্য, হবিগঞ্জ সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরীর উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় হবিগঞ্জে একটি অনুষ্ঠানে তার উপর এই হামলা হয়।
জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় হবিগঞ্জের মিরপুরে বেদে পল্লীতে সংসদ সদস্যের একটি প্রোগ্রাম ছিল। সেখানে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করাকে কেন্দ্র করে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তারা মিয়ার লোকজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে হবিগঞ্জের বাহুবলে নারী সংসদ সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যানের গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।