এনিয়ে সাম্প্রতিক অভিযানের মোট ১৪টি মামলার তদন্তভার পাওয়ার কথা জানিয়েছেন পুলিশের এই শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান, যার মধ্যে চিত্রনায়িকা পরীমনির মামলাও রয়েছে।
আজাদ বুধবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা আরও ছয়টি মামলার তদন্তের দায়িত্ব আজ আমরা পেয়েছি। এনিয়ে সিআইডি ১৪টি মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেল।”
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে পরীমনি, হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে করা মামলার মধ্যে আটটির তদন্তের দায়িত্ব গত ৬ ফেব্রুয়ারি সিআইডিকে দেওয়া হয়।
এসব মামলার আসামিদের মধ্যে পরীমনি, হেলেনা জাহাঙ্গীরসহ অনেকেই এখন সিআইডির রিমান্ডে রয়েছে।
নতুন ছয়টি মামলার অধিকাংশই সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ তদন্ত করছিল বলে জানান আজাদ।
এর মধ্যে ভাটারা থানার তিনটি, যার একটি পর্নগ্রাফি আইনে করা। এর আসামি মাসুদুল ইসলাম ওরফে জিসান এবং শরিফুল হাসান ওরফে মিশু হাসান। একটি অস্ত্র আইনের মামলা, এর আসামি শুধু মিশু হাসান। বাকি মামলাটি বিশেষ ক্ষমতা আইনে করা, এর আসামি জিসান।
বনানী থানায় নজরুল ইসলাম রাজ ও সবুজ আলীর বিরুদ্ধে পর্নগ্রাফি আইনে র্যাব যে মামলা করেছিল, তাও এখন এসেছে সিআইডি হাতে।
খিলক্ষেত থানায় পিয়াসা ও জিসানের বিরুদ্ধে মাদক আইনে যে মামলা এবং হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলারও তদন্ত এখন সিআইডি করবে।
এই মামলাগুলোর প্রায় সবই র্যাব ও পুলিশের দায়ের করা। র্যাবের অভিযানেই গ্রেপ্তার হয়েছে বেশি।