সুনামগঞ্জের ছাতকের ছনবাড়ী নোয়াকোটে সোনাই নদীর ওপর সেতু নিমার্ণ না হওয়ায় কাঠ ও বাঁশের তৈরী অস্থায়ী সাঁকোর ওপর ভরসা করেই সিলেট-সুনামগঞ্জ সীমান্ত সড়কে প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে হাজারো লোকজনকে।’
সাধারন যাত্রী থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল, সিএনজি , অটোরিক্সা, ট্রাক্টর পারাপার করতে সরকারি ইজারাবিাহিন এ ঘাটের টোল আদায়কারীদের হাতে গুজে দিতে হচ্ছে ১০ টাকা থেকে ২০০’শ টাকা পর্য্যন্ত।’
সোনাই নদীর ওপর শুধু মাত্র ছনবাড়ী নামে একটি খেয়াঘাটই নয়। সোনাই নদীর ছনবাড়ি খেয়াঘাটের ১ কি.মি দক্ষিণে স্কুলের নাম ভাঙিয়ে ব্যক্তি কেন্দ্রীক বেপরোয়া টোল আদায়ের কর্মযজ্ঞ চলছে গত ২৫ বছর ধরে ‘শাহ আরফিন, নামের আরো এক খেয়াঘাটে।’
ভোক্তভোগী সাধারন লোকজনের অভিযোগ সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ, জেলা প্রশাসক, ছাতক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ছাতকের ইসলামপটুর ইউনিয়ন পরিষদের উদাসীনতার মুখে এ দুটি খেয়াঘাট সরকারি প্রক্রিয়ায় ইজারা ও নির্ধারিত হারে টোল আদায়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন না করায় খেয়রাপারাপারের নামে গণ হয়রানীর পাশাপাশী গত ২৫ বছরে সরকার বেশ কয়েক কোটি টাকাও রাজস্ব বি ত হয়েছেন।’ ভোক্তভোগীরা অতিরিক্ত টোল দিয়ে দু’ঘাটেই লা না ও হয়রানীর শিকার হওয়ায় ধারণা পোষণ করছেন এ যেন আরেক ‘মগের মুল্লুক, ।
চলতি বছর এ দুটি খেয়াঘাট অবৈধভাবে মাদ্রাসা ও স্কুলের নামে ব্যাক্তি প্রভাবে ইজারা দিয়ে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা।’ এদিকে সুনামগঞ্জের সীমান্ত নদী সোনাইর ওপর সেতু নির্মাণের দাবিতে শনিবার ছববাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়–য়া কয়েকশত শিক্ষার্থী কাঁঠ ও বাঁশের তৈরী ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকোর ওপর দাবিতে মানববন্ধ:ন কর্মসুচী পালন করেছেন।