ডেস্ক নিউজ : মনোহরদী উপজেলাতে এসএসসি পরীক্ষা কে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে” প্রশ্ন প্রত্র “ফাঁসের ব্যবসা জমে উঠেছে। মনোহরদী উপজেলার চালাকচর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়, চালাকচর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জামালপুর ও মনোহরদী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পারটাইম শিক্ষকরা এই ব্যবসার জড়িত।
স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি কে ঘুষ দিয়ে অদক্ষ অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয় এর বেশীভাগই বিভিন্ন কলেজের অধ্যায়নরত ছাত্র।
সরজমিনে অনুসন্ধান করে চালাকচর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র আবু কায়েস জানান, তাদের কে এসএসসি পরীক্ষায় প্রশ্ন দিবে বলে কোচিং ভর্তি আমরা ৭০ জন কোচিং করি ১০০০ টাকা দিয়েছি আর স্যারেরা স্কুল থেকে পায় ৫ হাজার টাকা। কেউ ত কিছু বলে না আমরা কি করব?
নাম প্রকাশ করতে অনইচ্ছুক এক পারটাইম শিক্ষক বলেন, স্কুল থেকে পাই মাত্র ৫০০০ হাজার টাকা বেতন পাই। এ দিয়ে কি চলে?
মনোহরদী পৌর বাসিন্দা মাজহারুল ইসলাম বলেন, আমরাতো লেখাপড়া করেছি কিন্তু এইরকম শিক্ষা বানিজ্য কখনো দেখি না প্রশাসনের নিকট দাবি জানাই এইসব শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হওক ও কোচিং সেন্টার গুলো বন্ধ করা হক।