আ,হ,জুবেদ ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে কুয়েতে বাংলাদেশ দুতাবাসের মাল্টিপারপাস হল রুমে দিনের প্রথম প্রহরে ৫টা ১মিনিটে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের এর মধ্য দিয়ে দিনটির প্রথম কর্মসূচী শুরু হয়।
অনুষ্ঠান মালার মধ্যে ছিল যথাক্রমে, সকাল ৯টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন, ৯.১৫ মিনিটে কোরআন থেকে তেলোয়াত, ৯.১৬ মিনিটে শহীদদের সম্মানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন, ৯.১৭ মিনিটে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ, ৯.৩৫ মিনিটে মহান স্বাধীনতার উপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, ১০টায় বিশেষ এ দিনটির তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা, ১০.৩০ মিনিটে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এস,এম,আবুল কালামের সমাপনী বক্তব্য।
এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কেক কাটা সহ ছিল নানা আয়োজন।
রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালামের সভাপতিত্বে ও কাউন্সিলর মোহাম্মদ আনিছুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সামরিক এটাচে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শাহ্ সগিরুল ইসলাম, কাউন্সিলর শ্রম আব্দুল লতিফ খান, প্রথম সচিব জহিরুল ইসলাম খান, কুয়েতে সোনালি ব্যাংক প্রতিনিধি সাফায়েত হোসেন পাটোয়ারি সহ কমিউনিটির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রবাসীরা।
আলোচনার শুরুতে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শুনান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহ্ সগিরুল ইসলাম, শ্রম কাউন্সিলর আব্দুল লতিফ খান, প্রথম সচিব জহিরুল ইসলাম খান ও কুয়েতে সোনালি ব্যাংক প্রতিনিধি সাফায়েত হোসেন পাটোয়ারি।
রাষ্ট্রদূত এস,এম,আবুল কালাম মহান স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আমি দেশবাসী ও প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাই সকল জাতীয় নেতার প্রতি, যাঁরা দেশ ও জাতির জন্য অসামান্য অবদান রেখেছেন।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের অন্তর্ভুক্ত হয়। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এবং জাতিসংঘের আওতায় অগ্রাধিকারমূলক বিভিন্ন সুবিধা অর্জন করে, যা বাংলাদেশের সামাজিক অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে সহায়ক হয়েছে।
Facebook Comments Box
