ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহে সবজির দাম বেড়েই চলেছে দিনের পর দিন। আর এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে বেশ কিছু ক্ষেতের সবজি নষ্ট হয়েছে। আর এতে দাম বেড়ে গেছে বাকি সবজির।
ডাকবাংলা বাজারের কৃষক আবুল হোসেন জানালেন, অতিবৃষ্টিতে তার সবজি ক্ষেতের ৭০ ভাগই নষ্ট হয়েছে। এছাড়া তার এলাকার বেগুন, পটল, ঝিঙা সব খেতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ঝিনাইদহ জেলার উপ-পরিচালক শাহ মো. আকরামূুল হক জানান, শ্রাবণ মাসের শেষ থেকে সবজির ফলন কমে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ে।
সরেজমিনে ঝিনাইদহ জেলার চুয়াডাঙ্গা বাসষ্ট্যান্ডের ওয়াবদা কাচাঁবাজার, ভাটই, গাড়াগঞ্জ, ডাকবাংলা, শেখপাড়া, হলিধানী ও বিষয়খালি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ঢেড়শ ৩০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৩০ থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা, বেগুন ও মুখীকচু ৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ টাকা, পটল ৩০-৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা, করলা ৫০ টাকা থেকে বেড়ে ৭০ টাকা, সসা ৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা, ঝিঙা ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা, প্রতিটি চালকুমড়ার জালি ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা, লাউ প্রতিটি ৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা ও লালশাক প্রতি আটি (বান্ডিল) ১০ টাকা থেকে বেড়ে ১৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তবে কাচামরিচ প্রতি কেজি ৭০-৯০ টাকা আর পেঁয়াজের দাম ৫০ টাকা থেকে কমে ৪০ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ সদরে চালের বাজারে গিয়ে দেখাগেছে, আঠাশ,কাজল লতা,স্বর্ন,রতœা,বাইশ,লাল স্বর্ন চাউল প্রতি বস্তায় ৬৫০-৮৫০ টাকা দাম বেড়েছে ।
এলাকাবাসীরা সাংবাদিককে জানিয়েছে, ঝিনাইদহের বাজার মনিটরিং করার কোন ব্যাবস্থা নাই, যেকারনে ঝিনাইদহের বাজারগুলোতে পন্যের দাম দোকানের মালিকরা ইচ্ছেমত বাড়াচ্ছে।
ঝিনাইদহে সবজির বাজারে আগুন দিশেহারা এলাকাবাসী !
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহে সবজির দাম বেড়েই চলেছে দিনের পর দিন। আর এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে বেশ কিছু ক্ষেতের সবজি নষ্ট হয়েছে। আর এতে দাম বেড়ে গেছে বাকি সবজির।
ডাকবাংলা বাজারের কৃষক আবুল হোসেন জানালেন, অতিবৃষ্টিতে তার সবজি ক্ষেতের ৭০ ভাগই নষ্ট হয়েছে। এছাড়া তার এলাকার বেগুন, পটল, ঝিঙা সব খেতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ঝিনাইদহ জেলার উপ-পরিচালক শাহ মো. আকরামূুল হক জানান, শ্রাবণ মাসের শেষ থেকে সবজির ফলন কমে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ে।
সরেজমিনে ঝিনাইদহ জেলার চুয়াডাঙ্গা বাসষ্ট্যান্ডের ওয়াবদা কাচাঁবাজার, ভাটই, গাড়াগঞ্জ, ডাকবাংলা, শেখপাড়া, হলিধানী ও বিষয়খালি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ঢেড়শ ৩০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৩০ থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা, বেগুন ও মুখীকচু ৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ টাকা, পটল ৩০-৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা, করলা ৫০ টাকা থেকে বেড়ে ৭০ টাকা, সসা ৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা, ঝিঙা ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা, প্রতিটি চালকুমড়ার জালি ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫ টাকা, লাউ প্রতিটি ৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা ও লালশাক প্রতি আটি (বান্ডিল) ১০ টাকা থেকে বেড়ে ১৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তবে কাচামরিচ প্রতি কেজি ৭০-৯০ টাকা আর পেঁয়াজের দাম ৫০ টাকা থেকে কমে ৪০ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ সদরে চালের বাজারে গিয়ে দেখাগেছে, আঠাশ,কাজল লতা,স্বর্ন,রতœা,বাইশ,লাল স্বর্ন চাউল প্রতি বস্তায় ৬৫০-৮৫০ টাকা দাম বেড়েছে ।
এলাকাবাসীরা সাংবাদিককে জানিয়েছে, ঝিনাইদহের বাজার মনিটরিং করার কোন ব্যাবস্থা নাই, যেকারনে ঝিনাইদহের বাজারগুলোতে পন্যের দাম দোকানের মালিকরা ইচ্ছেমত বাড়াচ্ছে।