বাংলাদেশে ঢাকার কাছে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি তুলা স্পিনিং কারখানায় ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে মলদ্বার দিয়ে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠার পর পুলিশ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে।
এ ছাড়া ওই কারখানাটিতে প্রচুর শিশু শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো বলে পুলিশ বলছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এরকম ২৭ জন ‘শিশু শ্রমিককে’ উদ্ধার করা হয়েছে। তাদেরকে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কারখানার কর্মকর্তারা অবশ্য বলেছেন, সেখানে কোন শিশু শ্রমিক নেই।

এখানেই কমপ্রেসর দিয়ে মলদ্বারে বাতাস ঢুকিয়ে কিশোরটিকে হত্যা করা হয়
নিহত শিশু সাগর বর্মণের পরিবারের পক্ষ থেকে কমপ্রেসর দিয়ে বাতাস ঢোকানোর ঘটনার জন্য দায়ী হিসেবে চারজনের নাম উল্লেখ করা হয়।
এদের একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এ ছাড়াও ঘটনার ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহের জন্য আরো ১৫-২০ জনকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, কমপ্রেসর দিয়ে বাতাস ঢোকানোর ফলেই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে, তবে তা কিভাবে এবং ইচ্ছাকৃত নাকি দুর্ঘটনাবশত হয়েছে – তা এখনো নিশ্চিত নয়।
বাংলাদেশে গতবছর খুলনায় এক শিশু একইভাবে হত্যার শিকার হয়।