ক্রাইম রিপোর্টারঃ কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশী মিজান-আল রহমান চিহ্নিত বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী, এ ব্যক্তি কুয়েতে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত ছিলেন।
অবশেষে নারী কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগসহ কিছু অনৈতিক কারণে গত ১০ই অক্টোবর কুয়েতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেপ্তার করে এবং ১৭ই অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কুয়েতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অপরাধী মিজান আল-রহমানকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানাগেছে, প্রায় ১০ মাস আগে কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ভাংচুর ও শ্রমিক বিদ্রোহে কথিত মিজানের সম্পৃক্তা ছিল।
এছাড়াও কুয়েত থেকে নানা ভাবে দেশদ্রোহীমূলক পরিকল্পনার পাশাপাশি কুয়েতের ভিসা ব্যবসায়ী দালালচক্র ও বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও মিজানের সখ্যতা ছিল।
অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে মিজানের গ্রেপ্তার এবং বাংলাদেশে পাঠানোর বিষয়টি কুয়েত দূতাবাসের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।
দেশটির বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত জ্যৈষ্ঠ এ কর্মকর্তা জানান, কথিত মিজানের নানা অপকর্মের সাথে জড়িত থাকার সব প্রমাণাদি দূতাবাসের কাছে রয়েছে।
তিনি বলেন, মানি লন্ডারিং করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে মিজান নামের ওই প্রবাসী।
এছাড়াও মিজানের দেয়া চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি কুয়েতের প্রশাসনকে রীতিমতো হতবাক করে দিয়েছে।
জানাগেছে, কুয়েত থেকে বিতাড়িত হওয়ার আগে সকল অবৈধ ভিসা ব্যবসায়ী ও দালালচক্রদের নাম প্রকাশ করে গেছেন মিজান আল-রহমান।
কুয়েত থেকে বিতাড়িত নানা অপকর্মের সাথে জড়িত মিজান আল-রহমান ১৭ই অক্টোবর ভোর ছয়টার দিকে বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিস্তারিত আসছে শীঘ্রই.. .